সিদ্ধিবিনায়ক (Siddhi Vinayak) মন্দিরে সন্তানের জন্য আশীর্বাদ নিতে হাজির হবু মা বাবা দীপিকা -রণবীর জুটি। খালি পায়ে দেখা গেলো তাদের মন্দির এর বাইরে।
আর কয়েকদিন এর অপেক্ষা এর পর দীপিকার কোল আলো করে আসতে চলেছে তাদের প্রথম সন্তান। এই সেপ্টেম্বর মাসেই প্রথম সন্তানের মুখ দেখবে সেলেব জুটি দীপিকা -রণবীর। চলতি বছরের ২৯সে ফেব্রুয়ারী দীপিকা পাডুকোন ও রণবীর সিং তাদের সন্তান আসার খবর ঘোষণা করেছিলেন। বর্তমান এ প্রেগন্যান্সি র শেষ মাসে রয়েছেন দীপিকা। এরই মধ্যে এই সেলেব দম্পতি কে দেখা গেলো মুম্বাইয়ের সিদ্ধিবিনায়ক মন্দিরে।
শুক্রবার (৬ই সেপ্টেম্বর )গনেশ চতুর্থীর ঠিক আগের দিন এই জুটিকে খালি পায়ে প্রবেশ করতে দেখা গেলো মুম্বাই এর বিখ্যাত সিদ্ধিবিনায়ক মন্দির প্রাঙ্গন এ পাপারাৎজিদের ক্যামেরায় ধরা পড়লো সেই ভিডিও। সবুজ রঙের শাড়িতে মোহময়ী দীপিকা পাড়ুকোনকে দেখা গেল, যেখানে শাড়ির নিচে স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে তাঁর বেবি বাম্প। পাশে ছিলেন রণবীর সিং, যাঁর পরনে ছিল ক্রিম রঙের পাঞ্জাবি। মাথায় ঝুঁটি বাঁধা, চোখে ছিল কালো সানগ্লাস—দেখতে লাগছিলো স্টাইলিশ।কোনোরকম হেয়ার স্টাইল নয় দীপিকাও সাধারণ খোঁপায় বাঁধা চুলে ধরা পড়েছেন ক্যামেরাতে । তাঁর মেকআপ ছিল একেবারে সাধারণ, কিন্তু তাতেই মাতৃত্বের সৌন্দর্য ফুটে উঠছিলো ।খালি পায়ে অতি সাবধানতার সাথে ধীরে ধীরে মন্দিরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন দীপিকা খেয়াল রাখছিলো রণবীর। মন্দিরে প্রবেশের আগে দীপিকা ও রণবীর হাতজোড় করে ভক্তদের অভিবাদন জানাছিলেন।
এই ভিডিও দেখার পরে অনুগামী দের কমেন্ট এর ঝড় ওঠে। পোস্টটির নিচে অনেকেই তাদের জন্য মঙ্গল কামনা জানান আবার অনেকে ব মন্তব্য করেন, “ওদের পুত্রসন্তান হতে চলেছে।” আরেকজন লেখেন, “ওরা পুত্রসন্তানের আশীর্বাদ পাবে (প্রার্থনার ইমোজি)!” একজন ফ্যান আরও লেখেন, “দারুণ, আপনাদের যমজ সন্তান হোক (হাসির ইমোজি)।” কেউ আবার জিজ্ঞাসা করেন, “যমজ সন্তান কি? ।” অন্য একজন লিখলেন, “বাপ্পা তোমাদের দুজনকেই আশীর্বাদ করুন (হৃদয় ও প্রার্থনার ইমোজি)।” এইরকম আরো নানা কমেন্ট করতে দেখা গিয়েছে নেটিজেন দের।
আরও পড়ুন : বিখ্যাত হিরো থালাপথি বিজয়
মুম্বাই এর প্রাচীন ও জাগ্রত একটি মন্দির হলো সিদ্ধিবিনায়ক মন্দির যা ভগবান গণেশের প্রতি নিবেদিত, এবংএই গনেশ চতুর্থীর শুভ মুহূর্তে সাধারণ মানুষের মতোই সেখানে বহু ভারতীয় সেলিব্রিটি প্রার্থনা করতে আসেন । অমিতাভ বচ্চন, শচীন তেন্ডুলকর -এর মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিরা বছরের পর বছর এই মন্দির দর্শন করতে ও শ্রী সিদ্ধিবিনায়ক গনেশ জির কাছে আশীর্বাদ নিতে আসেন ।
Khub bhalo hoyeche chaliye jao